1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৪১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লায় একই দিনে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু জব্বারের বলী খেলায় এবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ! বর্নিল আয়োজনে কুমিল্লায় হোটেল এলিট প্যালেসের ২য় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় হেয়ার স্টুডিও উদ্যোগে  বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম শুরু  কুমিল্লা বাস চাপায় দুই শিশুসহ একই পরিবারের ৪ জন নিহত কুমিল্লায় হত্যা মামলায় সাবেক চেয়ারম্যানসহ  ১৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কুমিল্লার কৃতি সন্তান জাতীয় পতাকার নকশাকার  শিব নারায়ণ দাস আর নেই! যেভাবে ৩১ দিন পর মুক্ত হলো ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ! দলীয় মনোনয়ন না থাকায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে- এলজিআরডি মন্ত্রী সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন : প্রধানমন্ত্রী

কুমিল্লা মেঘনায় নদীর তীরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ !

  • প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০
  • ১০৫৪

মোঃ জুয়েল রানাঃ
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় নদীর তীর ঘেঁসে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার সরেজমিনে গিয়ে অনুসন্ধানে জানা যায়, বালু উত্তোলনের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে রাতের আধারে নদীর তীর ঘেঁসে বালু উত্তোলন করে নিচ্ছে ইজারাদাররা। এতে করে নদীর তীরের গ্রাম গুলি নদীতে বিলিন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় নিরঘুম রাত কাটাচ্ছে নাদীর পাড়ের গ্রামবাসী। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, উপজেলার নলচর ও মইষারচর দুইটি বালু মহাল রয়েছে এর মধ্যে নলচর এলাকায় বালু উত্তোলনের ইজারা পান মেসার্স ভূইয়া এন্টারপ্রাইজ এবং মইষারচর এলাকায় বালু উত্তোলনের ইজারা পান নার্গিস এন্টারপ্রাইজ।

এদিকে বালু উত্তোলনের নিয়ম নীতি ও নদীর নির্দিষ্ট জায়গায় ইজারায় উল্লেখিত থাকলেও তারা বালু নির্দিষ্ট জায়গায় থেকে উত্তোলন না করে তারা তাদের উত্তোলন খরচ কমাতে এবং অতিরিক্ত বালু তুলতে রাতের আধারে নদীর তীরে চলে আসে বলে এলাকাবাসী জানায়। তবে সরেজমিনে গিয়ে অভিযুক্ত এলাকায় কোনো ড্রেজার পাওয়া যায়নি। এবিষয়ে ইজারাদার কাউয়ুম হোসেন বলেন আমরা নির্দিষ্ট এলাকা থেকে বালু উত্তোলন করে আসছি, এতে কারো ক্ষতি হচ্ছেনা। অপর ইজারাদার লতিফ চেয়ারম্যানকে তার ব্যহৃত মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মিলন সরকার বলেন, ইজারাদাররা রাতের আধারে সোনাকান্দা এলাকায় ও মইষারচর, রাম প্রসাদেরচর এসে বালু উত্তোলন করে। এতে করে নদীর তীরের গ্রাম গুলি ভাঙ্গনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তিনি ইজারাদারদের প্রতি অনুরোধ করে বলেন যেখানে ইজারা দেওয়া হয়েছে সেখান থেকেই যেনো বালু উত্তোলন করা হয়।

এ বিষয়ে মেঘনা থানার ওসি আব্দুল মজিদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা বালু উত্তোলনের জন্য সরকার থেকে ইজারা এনেছে তবে তারা নদীর তীরে চলে আসে এমন খবর পেয়ে আমরা ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের কাউকে এবং কোন ড্রেজার ও পাইনি। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন, যারা ইজারাদার তারা কোটি টাকা খরচ করে ইজারা আনে এবং তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট এড়িয়া থেকে বালু উত্তোলনের নির্দেশ দেয়া হয়, কিন্তু তারা ওই নির্দিষ্ট এলাকা ছেড়ে নদীর তীরে চলে আসে। এতে করে নদীর পাড়ের গ্রাম গুলি ভাঙ্গনের আশঙ্কা থাকে, যাতে করে বালু উত্তোলনের ফলে কোনো গ্রামের ক্ষতি না হয় এবং ইজারাদাররা যেনো তাদের নির্দিষ্ট এলাকা থেকে বালু উত্তোলন করে আমি প্রশাসনকে নিয়ে সেই চেষ্টা করে যাচ্ছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) প্রবীর কুমার রায় বলেন, আমি এখানে যোগদান করেছি ৫ মাস হয়, যোগদানের পর থেকেই মৌখিক অভিযোগ শুনে আসছি কিন্তু আমরা সরেজমিনে গিয়ে বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার পাইনা এবং কোনো ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার লিখিত অভিযোগ করেনি যদি কোনো ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার লিখিত অভিযোগ করে তাহলে আমি প্রশাসনিকভাবে ব্যবস্থা নিবো।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews