1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৪:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লায় স্কুল থেকে ফেরার পথে ৯ বছরের শিশুকে ‘ধর্ষণের’ পর হত্যা কুমিল্লায় একই দিনে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু জব্বারের বলী খেলায় এবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ! বর্নিল আয়োজনে কুমিল্লায় হোটেল এলিট প্যালেসের ২য় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় হেয়ার স্টুডিও উদ্যোগে  বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম শুরু  কুমিল্লা বাস চাপায় দুই শিশুসহ একই পরিবারের ৪ জন নিহত কুমিল্লায় হত্যা মামলায় সাবেক চেয়ারম্যানসহ  ১৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কুমিল্লার কৃতি সন্তান জাতীয় পতাকার নকশাকার  শিব নারায়ণ দাস আর নেই! যেভাবে ৩১ দিন পর মুক্ত হলো ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ! দলীয় মনোনয়ন না থাকায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে- এলজিআরডি মন্ত্রী

কুমিল্লায় হাসপাতালের সরকারি ঔষধ যে ভাবে বাহিরে চলে যায়

  • প্রকাশ কালঃ শনিবার, ২১ জুলাই, ২০১৮
  • ৮৫২

 

(আবু সুফিয়ান রাসেল, কুমিল্লা)
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল লাখো রোগীর ভরসাস্থল। বৃহত্তর এ হাসপাতালে নেই কোন তথ্য কেন্দ্র, নতুন রোগীদের জন্য টিকেট কাউন্টার, ডাক্তারের রুম, বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভিন্ন বিভাগ খুঁজে বের করা কঠিন কাজ।

এর মাঝে হাসপাতালের ঔষধ বিতরণ কেন্দ্র দেওয়া হয়েছে পুরাতন ভবনের এমন এক কর্ণারে যা, প্রথম কেউ হাসপাতালে গেলে তার জন্য খুঁজে বেরকরা মুশকিল। হাসপাতালের ঔষধ সরকারি ভাবে দরিদ্র রোগীদের জন্য বিনামূল্য ঔষধ দেওয়ার কথা থাকলেও তা দরিদ্র রোগীরা পাচ্ছে না।

গরিব রোগীরা ডাক্তারের নিকট কাকুতি মিনতি করে সরকারি ঔষধের স্লিপ নেন। প্রায় সময় দেখা যায়, ঔষধ বিতরণ কেন্দ্র সে ঔষধ নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের ২১৬ নম্বর রুমের ওয়ার্ড বয়ের নিকট রয়েছে।

কয়েক ভান্ডেল ঔষধ বিতরণের টোকেন , যে কাগজে ডাক্তারের সিল দেওয়া আছে। হাসপাতালের কর্মচারীরা আসেন দামি ঔষধগুলো নাম লিখে ডাক্তারের স্বাক্ষর নকল করে বা যে কোন ডাক্তার থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে, সরকারি ঔষধ বাহিরে ফার্মেসীতে বিক্রি করেন।

সাম্প্রতিক বর্হিবিভাগের এক চিকিৎসককে দেখা যায়, ধারাবাহিক ভাবে একাধিক কর্মচারির স্লিপে ঔষধের অনুমোদন দিতে। সাধারণ মানুষ প্রয়োজনে ঔষধ না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যায়। আর কেউ অতিরিক্ত ঔষধ নিয়ে বাহিরে বিক্রি করে।ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া টোকেনে অতিরিক্ত ঔষধ কেন দেওয়া হচ্ছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে ঐ ডাক্তার বলেন, হাসপাতালের স্টাফরা একটু বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে। আগে ঔষধ নিয়ে বাসায় রেখে দেয়, যখন প্রয়োজন হয়, তখন খায়। (মোবাইল অডিও রেকর্ড থেকে ধারণকৃত)

এ বিষয়ে হাসপাতাল পরিচালক ডা. স্বপন কুমার অধিকারি জানান, ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কারো অগ্রিম ঔষধ দেওয়ার বা নেওয়ার অধিকার নেই। এটা অন্যায়। আমরা খোঁজ নিয়ে প্রমাণের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews