কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর বি-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার একটি কেন্দ্র অনিবার্য কারণবশত: পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবেশপত্রে উল্লেখিত কুমিল্লা পুলিশ লাইন্স উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের পরিবর্তে বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল, কোটবাড়ী, কুমিল্লা কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের এসএমএস, টেলিফোন ও বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কেন্দ্র পরিবর্তনের বিষয়টি অবগত করা হবে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উল্লেখ্য, বি ইউনিটে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রে উল্লেখিত অন্যান্য কেন্দ্র ও আসন বিন্যাস অপরিবর্তিত থাকবে।
এছাড়া বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তির অন্যান্য সকল শর্ত অপরিবর্তিত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক:
“দক্ষ যুব গড়ছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ “
জাতীয় যুব দিবস – ২০১৯ উপলক্ষে জেলার শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসেবে নির্বাচিত হন এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কুমিল্লা হতে সন্মাননা স্মারক গ্রহন করেন – জনাব আরিফ চৌধুরী, চেয়ারম্যান, দুর্বার ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় সাংসদ আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার, সভাপতিত্ব করেন মাননীয় জেলা প্রশাসক জনাব আবুল ফজল মীর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সহ অন্যান্য মান্যবর অতিথিবৃন্দ।
এই সম্মাননা’র বিষয়ে দুর্বার এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আরিফ চৌধুরী বলেন ” প্রতি সম্মাননা আমাদের কাজকে আরো গতিশীল করে এই সম্মাননা স্থানীয় ভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ সহযোগী ভূমিকা পালন করবে “
দুর্বার ফাউন্ডেশন একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন যা দীর্ঘদিন ধরে পথশিশু, যুব দক্ষতা, আইসিটি ও নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে কাজ করে যাচ্ছে। ২০১৬ সালে বিপ্লবী চে গুয়েভারা ন্যাশনাল ইয়ুথ এওয়ার্ড ও ২০১৭ সালে সারা বাংলাদেশের সেরাদের সেরা হয়ে “জয় বাংলা ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড” করেন। যুব প্রতিনিধি হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনার সাথেও দেখা করেন দুর্বার চেয়ারম্যান আরিফ চৌধুরী। পথশিশুদের দুর্বার স্কুলের মাধ্যমে পথশিশু মুক্ত দুর্বার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে দুর্বার ফাউন্ডেশন, যেখানে পথশিশুদের শিক্ষা, অন্ন, বস্ত্র অধিকার পূরনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে দুর্বারা। ইতিমধ্যে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে “উদ্যোমী” নামের উইংস খুলেছে ও শিশুদের প্রোগ্রামিং শেখানোর “ঊর্ধগগন” নামের একটি প্রশিক্ষন শুরু করেছে দুর্বার ফাউন্ডেশন। দুর্বার ফাউন্ডেশন এর সেচ্ছাসেবী প্রায় ৩ হাজার যারা রক্তদান, বৃক্ষরোপণ সহ নানান সেচ্ছাসেবী কাজ করে ভালো সারা ফেলেছে সমস্ত বাংলাদেশে।
Leave a Reply