1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
পথশিশুকে অপহরণ করে কুমিল্লায় এনে ধর্ষণ ! আটক ২ বরুড়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলার প্রস্তুতি সভা কুমিল্লায় গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্সের ১১ বছর পদার্পণ উদযাপন কুমিল্লা মডার্ণ হসপিটালের আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প চৌদ্দগ্রামে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় অটোরিকশা চালক নিহত ছাত্র আন্দোলনে ১৫৮১ জন নিহত হয়েছেন- স্বাস্থ্য বিষয়ক উপ-কমিটি ভারতে পালানোর সময় এমপি বাহারের সহযোগী ‘টাইগার টিপু’ গ্রেফতার রাসুল (সাঃ) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ মিছিল কুমিল্লায় ঠিকাদার মওদুদ শুভ্র’র উপর হামলা,  দ্রুত বিচার আইনে মামলা টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন  সাকিব

যত দোষ নন্দ ঘোষ!

  • প্রকাশ কালঃ শনিবার, ৫ মে, ২০১৮
  • ২২৮

এক শ্রেণির মানুষ দেশের যাবতীয় দোষ ছাত্রলীগের কাঁধে তুলে দিতে পারলে বিমলানন্দ লাভ করেন। ইদানীং তাদের প্রধান আলোচনা হচ্ছে ছাত্রলীগে শিবির ঢুকে গেছে। এবং এজন্য কেন্দ্রীয় ছাত্র নেতারা এবং সাবেক ছাত্র নেতারা দায়ী।আমি বলতে চাই অনুপ্রবেশ ঘটে থাকলে রাজনৈতিকভাবে অনভিজ্ঞ এমপিদের কারণে বিভিন্ন এলাকায় ঘটেছে। কুমিল্লার এক থানায় কলেজ ছাত্রদলের সভাপতিকে সেই কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি করা হয়েছিল, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ জানতে পেরে সেই কমিটি বাতিল করেছিল।

শিবির ছাত্রদলের নেতারা বিভিন্ন এলাকার এমপি সাহেবদের হাতে ফুল দিয়ে প্রকাশ্যে যোগদান করেছে, অথচ সব দোষ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের!আজকের ছাত্রলীগকে যে সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে, আগে সে সব সমস্যা ছিল না।

কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্রই এখন ছাত্রলীগ, অন্য কোনো দলই নেই। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর চাপ নেয়া, তাদের ভেতর তদন্ত করে বের করা, কার মনের ভিতর কি আছে, এটা খুবই কঠিন কাজ।সব চাইতে বড় সমস্যায় ছাত্রলীগ পড়েছে কোটা আন্দোলনের পরে। কিন্তু ছাত্রলীগের প্রতি কি মূল সংগঠনের কোন সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছিল যে তোমরা এই আন্দোলনের পক্ষে থাক অথবা বিপক্ষে থাক?

ছাত্রলীগ একটি প্রাচীন অথচ আধুনিক সংগঠন। এই সংগঠনের ইতিহাস ঐতিহ্য আছে।বঙ্গবন্ধুর আমলে এ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল ৪১ জন। আমি যখন ছাত্রলীগ করি ডাকসু ভিপি সুলতান ভাইদের আমলে তখন সদস্য সংখ্যা ৬১।বাহাদুর-অজয় কমিটির সময় এটি ছিল ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি। কেন্দ্রীয় কোনো সদস্য ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছে শুনলে আমরা বিশ্বরোডে দাঁড়িয়ে থাকতাম, আপ্যায়ন করার জন্য।লিয়াকত-বাবু দুজনই জেলে থাকা অবস্থায় ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। তারা জেলে থাকা অবস্থায়ই ২০১ সদস্যের কমিটি সম্পন্ন হয়ে যায়।

পরবর্তী কমিটিগুলোতে সদস্য সং খ্যা আরো বাড়ে, এবারের কমিটিতে সহ সভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাদকই মোট দুইশ জন হবে।কমিটিকে এত লম্বা চওড়া কেন করা হলো? এখন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছাড়া অন্যদের জেলার ছাত্রনেতারাও পাত্তা দিতে চায় না, পদের গুরত্ব নষ্ট হয়েছে।সুযোগ বুঝে কিছু মানুষ সমসাময়িক কালের সবচাইতে দক্ষ সংগঠক, একজন জনপ্রিয় সাবেক ছাত্রনেতাকে বিতর্কিত করতে চেষ্টা করছেন। তারা নেত্রীর কান ভারী করার চেষ্টা করছেন।আমি বলতে চাই কমিটি যে পদ্ধতিতেই করা হোক তার আয়তন না কমালে সংগঠন গতিশীল হবে না। কমিটি গঠন ক্ষেত্রে অক্ষরে অক্ষরে গঠনতন্ত্র অনুসরণ করতে হবে।

কেন্দ্রীয় কমিটি সর্বোচ্চ ১০০, জেলা ৫০ এবং থানা ও কলেজ ৪০ সদস্য বিশিষ্ট করা উচিৎ। সে কমিটির একজন সদস্যকেও ছাত্ররা অনেক গুরুত্ব দিবে।আমি মনে করি ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সোহাগ এবং জাকির সংগঠনের জন্য দিনরাত কাজ করেছেন। সমস্যা সমাধানে সাধ্যমত ভূমিকা রেখেছেন। তাদের বিদায় বেলায় যারা সমালোচনা করছেন, তারা সচেতনভাবে অন্যায় কাজ করছেন।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
লেখক: আনিসুর রহমান
যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক, কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগ

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews