1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : আশিকুজ্জামান : আশিকুজ্জামান
কুমিল্লায় হাসপাতালের সরকারি ঔষধ যে ভাবে বাহিরে চলে যায়
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লায়  বর্নিল আয়োজনে শুভ মহালয়া পালিত! কুমিল্লায় চোর সন্দেহে বিদেশী কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন; আটক ৩ কুমিল্লা হোমনায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে  ৪ মাজারসহ বসতঘর ভাংচুর -আগুন কুমিল্লায় শ্বশুরের সেপটিক ট্যাংকে মিলল জামাইয়ের গলিত লাশ নিখোঁজের ৩৮ দিন পর অটোরিকশা চালকের ক’ঙ্কা’ল উদ্ধার; ঘাতক আটক টানা আট দফা বৃদ্ধির পর অবশেষে কমল স্বর্ণের দাম ছুটিতে দেশে এসে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেলে প্রবাসী যুবকে! কুমিল্লায় ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ দিয়ে ব্যাংক থেকে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিল প্রতারক চক্র কুমিল্লায় কুবি শিক্ষার্থী ও তাঁর মায়ের মরদেহ উদ্ধার; বিক্ষোভ করছে শিক্ষার্থীরা!  কুমিল্লায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উপর  গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

কুমিল্লায় হাসপাতালের সরকারি ঔষধ যে ভাবে বাহিরে চলে যায়

  • প্রকাশ কালঃ শনিবার, ২১ জুলাই, ২০১৮
  • ১১৪৪

 

(আবু সুফিয়ান রাসেল, কুমিল্লা)
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল লাখো রোগীর ভরসাস্থল। বৃহত্তর এ হাসপাতালে নেই কোন তথ্য কেন্দ্র, নতুন রোগীদের জন্য টিকেট কাউন্টার, ডাক্তারের রুম, বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভিন্ন বিভাগ খুঁজে বের করা কঠিন কাজ।

এর মাঝে হাসপাতালের ঔষধ বিতরণ কেন্দ্র দেওয়া হয়েছে পুরাতন ভবনের এমন এক কর্ণারে যা, প্রথম কেউ হাসপাতালে গেলে তার জন্য খুঁজে বেরকরা মুশকিল। হাসপাতালের ঔষধ সরকারি ভাবে দরিদ্র রোগীদের জন্য বিনামূল্য ঔষধ দেওয়ার কথা থাকলেও তা দরিদ্র রোগীরা পাচ্ছে না।

গরিব রোগীরা ডাক্তারের নিকট কাকুতি মিনতি করে সরকারি ঔষধের স্লিপ নেন। প্রায় সময় দেখা যায়, ঔষধ বিতরণ কেন্দ্র সে ঔষধ নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের ২১৬ নম্বর রুমের ওয়ার্ড বয়ের নিকট রয়েছে।

কয়েক ভান্ডেল ঔষধ বিতরণের টোকেন , যে কাগজে ডাক্তারের সিল দেওয়া আছে। হাসপাতালের কর্মচারীরা আসেন দামি ঔষধগুলো নাম লিখে ডাক্তারের স্বাক্ষর নকল করে বা যে কোন ডাক্তার থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে, সরকারি ঔষধ বাহিরে ফার্মেসীতে বিক্রি করেন।

সাম্প্রতিক বর্হিবিভাগের এক চিকিৎসককে দেখা যায়, ধারাবাহিক ভাবে একাধিক কর্মচারির স্লিপে ঔষধের অনুমোদন দিতে। সাধারণ মানুষ প্রয়োজনে ঔষধ না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যায়। আর কেউ অতিরিক্ত ঔষধ নিয়ে বাহিরে বিক্রি করে।ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া টোকেনে অতিরিক্ত ঔষধ কেন দেওয়া হচ্ছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে ঐ ডাক্তার বলেন, হাসপাতালের স্টাফরা একটু বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে। আগে ঔষধ নিয়ে বাসায় রেখে দেয়, যখন প্রয়োজন হয়, তখন খায়। (মোবাইল অডিও রেকর্ড থেকে ধারণকৃত)

এ বিষয়ে হাসপাতাল পরিচালক ডা. স্বপন কুমার অধিকারি জানান, ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কারো অগ্রিম ঔষধ দেওয়ার বা নেওয়ার অধিকার নেই। এটা অন্যায়। আমরা খোঁজ নিয়ে প্রমাণের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews