1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
স্ত্রীসহ সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব জব্দ কুমিল্লায় জমজম ট্রাভেলস্ বিডি’র প্রি-হজ্ব সেমিনার অনুষ্ঠিত ১২ রানে শেষের ৭ উইকেট হারিয়ে লজ্জাজনক হার বাংলাদেশের কুমিল্লায় সাংবাদিকসহ ২০ বাড়িতে মাদক কারবারিদের হামলা-গুলি ভিক্টোরিয়া কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন সভাপতি সুমন, সম্পাদক মারুফ কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেতা বিল্লাল গ্রেফতার শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা ভালোবাসায় অভিভূত শিক্ষক বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষ ভালো থাকলেই আমি ভালো থাকি -হাজী জসিম নানা নাটকিয়তার পর উপাধ্যক্ষ নিয়োগ হলো ভিক্টোরিয়া কলেজে টানা দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ১০ মা মলার তালিকাভুক্ত শীর্ষ মা দক ব্যবসায়ী রাসেল ব ন্দুকযু দ্ধে নিহত

  • প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯
  • ২৫৮৪

অনলাইন ডেস্ক:

কুমিল্লায় ডিবি পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দু কযু দ্ধে’ রাসেল নামে তালিকাভুক্ত এক শীর্ষ মা দক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ২ সদস্য আ হত হয়েছেন।

বুধবার গভীর রাতে জেলার সদর উপজেলার গোমতী নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধ সংলগ্ন শ্রীপুর এলাকায় এ ব ন্দুকযু দ্ধের ঘটনা ঘটে। নি হত রাসেল সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের দক্ষিণ বাগবের গ্রামের হারু মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগা ন, একটি রা মদা ও সাড়ে ৫ হাজার পিস ই য়াবা উদ্ধার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা ডিবি পুলিশের ওসি মো. মাঈন উদ্দিন খান।

তিনি আরও জানান, সদর উপজেলার গোমতী নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধ সংলগ্ন শ্রীপুর এলাকায় কতিপয় মা দক ব্যবসায়ী মা দক ভাগাভাগি করছে গোপন সূত্রে এমন তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার রাত দেড়টার দিকে মাদ ক উদ্ধারে অভিযানে যায় জেলা ডিবির একটি টিম। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মা দক ব্যবসায়ীরা পুলিশের ওপর হাম লা চালায়। এ সময় পুলিশ আ ত্মরক্ষার্থে গু লি ছোড়ে

এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ী রাসেল গু লিবি ব্ধ হয়। পরে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃ ত ঘোষণা করেন। নিহত রাসেল পুলিশের তালিকাভুক্ত মা দক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে থানায় ৮-১০টি মা মলা রয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে ‘ঢেলে দেই’ বক্তা তাহেরী


অনলাইন ডেস্ক:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মুখে মুখে এখন একটা বাক্য শোনা যাচ্ছে; আর সেটা হল ‘ঢেলে দেই’। মূলত এই বাক্যটি ভাইরাল হয়েছে আলোচিত বক্তা মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরীর বক্তব্য থেকে। সম্প্রতি তার বেশ কয়েকটি ওয়াজে দেখা গেছে, হাতে একটি চায়ের কাপ নিয়ে তাতে চুমুক দেন তিনি। এরপর বলেন, ‘কেউ কথা কইয়েন না, একটু চা খাব? খাই একটু? আপনারা খাবেন? ঢেলে দেই? (মুচকি হেসে আবারও) ঢেলে দেই? … ‘ভাই পরিবেশটা সুন্দর না? কোনো হইচই আছে? আমি কি কাউকে গালি দিয়েছি? কারোর বিরুদ্ধে বলতেছি? এরপরও সকালে একদল লোক বলবে, তাহেরী বালা (ভালো) না।’

তবে ভাইরাল হওয়া তার এমন বক্তব্য এটাই প্রথম না। এর আগেও ‘বসে যান, বসে যান’ সুর দিয়ে নাচের ভঙ্গিতে ওয়াজ করেও বিতর্কিত হয়েছিলেন তিনি। সেসময় তার ওয়াজ কিছুদিন বন্ধ রাখা হয়েছিল। ওয়াজ মাহফিলে অশ্লীল কথা বলা, উস্কানিমূলক মন্তব্য বা ধর্মকে আঘাত করে এমন সকল বিষয় ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে এসেছে। এরপর থেকে দেশের কয়েকটি জেলায় তার ওয়াজ মনিটরিং করার জন্য মৌখিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বেধে দেয়া কিছু নিয়ম মেনে ওয়াজের বক্তারা কথা বলছেন কি-না, সেটিও নজরদারির নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি ওয়াজ মাহফিল আয়োজনের জন্য স্ব স্ব জেলার ডিসি কার্যালয়ের অনুমতিপত্র থানা পুলিশসহ কয়েকটি দফতরে অবগত করতে হয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে জাগো নিউজের খবরে বলা হয়েছে, তাহেরীর বিষয়ে ওয়াজ মাহফিলে অশ্লীল কথা ও অশ্লীল ভঙ্গি করার বিষয়টি ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে এসেছে। এরপর থেকে দেশের কয়েকটি জেলায় তার ওয়াজ মনিটরিং করার জন্য মৌখিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বেধে দেয়া কিছু নিয়ম মেনে ওয়াজের বক্তারা কথা বলছেন কি-না, সেটিও নজরদারির নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এছাড়া সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে ওয়াজে অশ্লীলতা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) আবু বকর ছিদ্দীক বলেছেন, যেকোনো ওয়াজ ও ওয়াজের বক্তাকে আমরা নিয়মিত ফলোআপ করি। আমাদের সাইবার সেল এ নিয়ে কাজ করছে। তারা রিপোর্ট করলে তার (তাহেরী) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেয়া ৬ সুপারিশ

১. ওয়াজি হুজুররা যেন বাস্তবধর্মী ও ইসলামের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন, সেজন্য তাদের প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণের ব্যবস্থা করা। এক্ষেত্রে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে স্থানীয় প্রশাসন ও কমিউনিটি পুলিশের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ।

২. যারা ওয়াজের নামে হাস্যকর ও বিতর্কিত বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য নষ্ট করার চেষ্টা চালান, তাদের বি রুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ প্রো-অ্যাকটিভ উদ্বুদ্ধকরণ।

৩. অনেক আলেমের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। দাওরায়ে হাদিস ডিগ্রির মতো উচ্চশিক্ষা ব্যতীত যারা ওয়াজ করেন, তারাই জঙ্গিবাদ ও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। তাই মাদরাসায় উচ্চ শিক্ষিত ওয়াজকারীদের নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসা।

৪. অনেকেই আছেন, যারা হেলিকপ্টারযোগে ওয়াজ মাহফিলে যোগ দেন এবং ঘণ্টাচুক্তিতে বক্তব্য দিয়ে বিশাল অঙ্কের অর্থ গ্রহণ করেন। তারা নিয়মিত ও সঠিকভাবে আয়কর প্রদান করেন কি-না, তা নজরদারির জন্য আয়কর বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি করা।

৫. ওয়াজি হুজুরদের বক্তব্য স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক সংরক্ষণ ও পর্যালোচনার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া এবং উ স্কানিমূলক ও বিদ্বেষ ছড়ানোর বক্তব্য দিলে তাদের সতর্ক করা। প্রয়োজনে পরবর্তী সময়ে তাদের ওয়াজ করার অনুমতি না দেয়া।

৬. সাম্প্রদায়িক স ম্প্রীতি ন ষ্ট করা ও রা ষ্ট্রবি রোধী বক্তব্য প্রদানকারীদের আইনের আওতায় আনা।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews