1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লার কৃতি সন্তান জাতীয় পতাকার নকশাকার  শিব নারায়ণ দাস আর নেই! যেভাবে ৩১ দিন পর মুক্ত হলো ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ! দলীয় মনোনয়ন না থাকায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে- এলজিআরডি মন্ত্রী সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন : প্রধানমন্ত্রী দেবিদ্বারে অপহরণের পর যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ; সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক দৈনিক আজকের জীবনের আয়োজনে কুমিল্লায় সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল কুমিল্লায় দরজা ভেঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার ট্রেন দুর্ঘটনা: একসাথে ঈদের কেনাকাটা হলো না ১১ বন্ধুর, না ফেরার দেশে ৩ বন্ধু কুমিল্লায় নিখোঁজের ৩৩ দিন পর বস্তার ভেতর থেকে নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার কৃষককে অফিস থেকে বের করে দেওয়ায় দুই কৃষি কর্মকর্তাকে বদলি

পুলিশ দম্পতির হাতে নির্যাতিত কুমিল্লার ফাতেমা হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ

  • প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ২১ জুন, ২০১৮
  • ২৫৭

(ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু, কুমিল্লা)
নোয়াখালিতে কর্মরত পুলিশ দম্পত্তি সুমন ও তার স্ত্রী রোজিনার হাতে নির্যাতিত কিশোরী গৃহপরিচারিকা ফাতেমা (১৫) কুমিল্লা সদর হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ। মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর ১৯ জুন মঙ্গলবার রাতেই হাসপাতাল থেকে অদৃশ্য কারণে চলে গেছে আহত গৃহপরিচারিকা ও তার মা। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র জানায়, মিডিয়ার সামনে থেকে ঘটনাটি আড়াল করার জন্যই তাদেরকে হাসপাতাল থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

রবিবার (১৭ জুন ) সকালে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে নির্যাতিত ফাতেমাকে ভর্তি করানো হয়। তার দুই হাত, দুই পাসহ শরীরের বেশিরভাগ অংশেই আঘাতের চিহৃ রয়েছে।

আহত ফাতেমা কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার চৌয়ারা ইউনিয়নের উলুরচর গ্রামের ভাড়াটিয়া দিনমজুর আজিম উদ্দিনের মেয়ে । পুলিশে কর্মরত সুমন কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার মাটিয়ারা গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।

নির্যাতিত ফাতেমা জানায়, আমাকে ৮ মাস আগে পুলিশ সুমন সাহেব ও উনার স্ত্রী পুলিশ রোজিনা ম্যাডাম তাদের বাড়িতে কাজ করার জন্য নিয়ে যায়। আমাকে মাসে ২ হাজার টাকা করে দিতো। গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন উছিলা দিয়ে তারা দুইজন আমাকে মারধর করা শুরু করে। লাঠি, বাঁশ দিয়ে আমার সারা শরীরে মারধর করতো। কখনো চুরির অপবাদ দিয়ে , আবার কখনো কাজের অবহেলা দেখিয়ে দুজনে আমাকে মারধর করে। প্রায় প্রতিদিনই আমাকে মারধর করতো তারা দুজন। ঈদের দিন আমাকে আমার বাবা-মায়ের কাছে দিয়ে গেছে। পরে মা-বাবাকে সব খুলে বলেছি।

ফাতেমার মা জানান, অভাবের সংসার। তাই পরিবার চালাতে কষ্ট হয়। ৮ মাস আগে সুমন সাহেব আমার মেয়েকে নিয়ে যায় । মাসে মাসে ২ হাজার টাকা করে পাঠাতো। ঈদের আগের দিন তারা ফাতেমাকে এনে আমাদের কাছে দিয়ে যায়। পরে তার শরীরে আঘাত দেখে আমরা সুমন সাহেবের পিতা আবু তাহের সাহেবকে সব জানাই। পরে তিনি ১০ হাজার টাকা দিয়েছেন আমাদেরকে ফাতেমার চিকিৎসা করানোর জন্য। পরে হাসপাতাল নিয়ে আসি।

হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ নার্স জানান, মেয়েটির পুরো শরীরে নির্যাতনের চিহৃ রয়েছে। খুবই গুরুতর আঘাত।

এ বিষয়ে কুমিল্লা সিভিল সার্জন ডাঃ মুজিবুর রহমান, মেয়েটিকে রাতে থেকে হাসপাতালের বেডে পাওয়া যায়নি। আমাদের অবহিত না করেই তারা চলে গেছে।- আজকের কুমিল্লা।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews