1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কোলবালিশের জন্য বিবাহিত-অবিবাহিতদের মাঠের লড়াই তিতাসে একই পরিবারের দুই শিশুকন্যাসহ বাবার বিষপান, দুই শিশুকন্যার মৃত্যু আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট নেই বলে গ্রেপ্তার হননি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ কুমিল্লা -চাঁদপুর সড়কের বাঁশপুরে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের লাকসাম -মনোহরগঞ্জের সাবেক এমপি বিএনপি নেতা আনোয়ারুল আজিম আর নেই কক্সবাজারে মার্কিন বাহিনী নিয়ে সমালোচনা; ফায়ার সার্ভিস জানাল তারা প্রশিক্ষক!  ক্ষমা না চাইলে হাসনাত আবদুল্লাহকে  কুমিল্লা মাটিতে পা রাখতে  দেওয়া হবে না! সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার হুঁশিয়ারি! গাজায় ফের বর্বরোচিত হামলা, শিশুসহ নিহত অন্তত ৮১ কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ প্রাণ গেল ৪ জনের, জানা গেল পরিচয়!

জ্বর হলেই কি প্যারাসিটামল খেতে হবে? ঝুঁকি ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কী?

  • প্রকাশ কালঃ মঙ্গলবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৮
  • ১০২১
প্রতিকী ছবি

(অনলাইন ডেক্স) : আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে অনেকেই শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে। আর যে কারণে শরীরের তাপমাত্রা বাড়লেই বা একটু জ্বর জ্বর ভাব দেখলেই প্যারাসিটামল খেয়ে নেন। কারণ জ্বর গায়ে বাড়িতে শুয়ে থাকলে যে চলবে না। আর এটা থেকে পরিত্রাণ পেতেই অনেকেই খুব তাড়াতাড়ি কিছু না জেনেই প্যারাসিটামল খেয়ে নেন।

সাধারনত, জ্বর (যা পাইরেক্সিয়া নামেও পরিচিত) হচ্ছে শারীরিক অসুস্থতার অন্যতম প্রধান লক্ষ্মণ, যা শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার সীমার ৩৬.৫–৩৭.৫ °সে (৯৭.৭–৯৯.৫°ফা) অধিক তাপমাত্রা নির্দেশ করে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি সত্ত্বেও সাধারণত ঠান্ডা অনুভূত হয়। উচ্চ নির্দিষ্ট সূচক (set point) থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হলে গরম অনুভূত হয়।

জানা যায়, উচ্চ তাপমাত্রায় শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, যদিও জ্বরের উপকারিতা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক আছে। তবে অ্যান্টিপাইরেটিক ওষুধ ব্যবহার করে জ্বর কমানো যায়। অনিয়ন্ত্রিত হাইপারথার্মিয়ার সাথে জ্বরের পার্থক্য আছে; সেটা হল, হাইপারথার্মিয়া দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রক সূচকের অতিরিক্ত তাপমাত্রার ফল।

এ বিষয়ে চিকিৎসকদের মতে, শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইট না ছাড়ালে জ্বরের ওষুধ না খাওয়াই ভাল। সাধারণ ভাইরাল ফিভার নিজে থেকেই সেরে যাওয়ার কথা। প্রয়োজন কেবল বিশ্রাম আর পর্যাপ্ত খাবার। সাধারণ জ্বর হলে গা হাত পা ব্যথা কমাতে অনেকেই অ্যাসপিরিন বা এই জাতীয় ব্যথার ওষুধ (পেইনকিলার) খান। আর না জেনে বুঝে ওষুধ খেলেই বিপদ।

তবে শিশু বা বয়স্কদের মধ্যেই জ্বরের ঝুঁকি বেশি। ডেঙ্গুর মতো মারাত্মক (হেমারেজিক ফিভার) প্রাণঘাতি জ্বরে ব্যথার ওষুধ খেলে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মারাত্মক ক্ষতিকর। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই সব ওষুধ খেলে নাক-মুখ দিয়ে বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।

আর তিন দিন হয়ে গেলেও যদি জ্বর না কমে, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রক্ত পরীক্ষা করিয়ে নিন। কারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বর (ভাইরাল ফিভার) হলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যেই তা সেরে যায়।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews