1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কোলবালিশের জন্য বিবাহিত-অবিবাহিতদের মাঠের লড়াই তিতাসে একই পরিবারের দুই শিশুকন্যাসহ বাবার বিষপান, দুই শিশুকন্যার মৃত্যু আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট নেই বলে গ্রেপ্তার হননি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ কুমিল্লা -চাঁদপুর সড়কের বাঁশপুরে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের লাকসাম -মনোহরগঞ্জের সাবেক এমপি বিএনপি নেতা আনোয়ারুল আজিম আর নেই কক্সবাজারে মার্কিন বাহিনী নিয়ে সমালোচনা; ফায়ার সার্ভিস জানাল তারা প্রশিক্ষক!  ক্ষমা না চাইলে হাসনাত আবদুল্লাহকে  কুমিল্লা মাটিতে পা রাখতে  দেওয়া হবে না! সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার হুঁশিয়ারি! গাজায় ফের বর্বরোচিত হামলা, শিশুসহ নিহত অন্তত ৮১ কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ প্রাণ গেল ৪ জনের, জানা গেল পরিচয়!

করোনা প্রতিরোধে ড. বিজন শীলের চার পরামর্শ

  • প্রকাশ কালঃ মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৯০৪

অনলাইন ডেস্ক:

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল দেশে এখন পরিচিত একটি নাম। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় নিয়ে তিনি বিভিন্ন সময় দেশের গণমাধ্যমে কথা বলেছেন। করোনা মোকাবেলায় আমাদের কি কি করা উচিত এবং কেনই বা আমাদের সেটা মেনে চলা উচিত, সে বিষয়ে জেনে নিন তার চারটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।

এক. যেকোনো ধরনের গলা খুশ খুশ বা কাশি দেখা দিলেই কালবিলম্ব না করে আদা (জিঞ্জার) ও লবঙ্গ (ক্লোব) একসঙ্গে পিষে সেটাকে গরম পানিতে সিদ্ধ করে কিছুটা চা দিয়ে এক কাপ পরিমাণ বানিয়ে গারগল করে পান করুন দিনে অন্তত তিন-চারবার।

এই পানীয় গলার ভেতরের কোষগুলোতে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে শক্তিশালী করবে। যা কোষগুলোর ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোষগুলো কোভিড-১৯ ভাইরাসের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারবে। যাদের গলা খুশ খুশ করে না বা কোনও কাশি দেখা দেয়নি, তাদেরও ইমিউনিটি বাড়াতে নিয়মিত দিনে দুইবার অন্তত দু’কাপ এ পানীয় পান করুন।

দুই. গরম পানিতে নিম পাতার রস মিশিয়ে গারগল করে পান করুন। তবে নিমপাতা একটু পানি দিয়ে পিষতে হবে। পেষার ফলে যে সবুজ রঙের রসটি বের হবে, সেটার সঙ্গে গরম পানি মিশিয়ে পান করতে হবে। করোনার তিনটি পর্যায় রয়েছে। প্রথম পর্যায়ে গলায় আক্রমণ করে। অর্থাৎ গলায় খুশ খুশ কাশি হবে। দ্বিতীয় স্টেজে এটা ফুসফুসের ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়। তৃতীয় বা শেষ স্টেজ হচ্ছে ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে পানি জমানো। তখন রোগী মৃত্যুর মুখে চলে যায়। তাই করোনাকে প্রথম স্টেজেই অর্থাৎ গলা খুশ খুশ অবস্থাতেই দমন করতে হবে। আর সেজন্য আদা-লবঙ্গ-চা থেরাপি এবং নিমপাতা থেরাপি অনেক কার্যকর।

তিন. ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন কিছুটা জিংক সহযোগে একগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। কারণ জিঙ্ক ভাইরাসের ‘আর ডি ডি’কে ব্লক করে দেয়।

চার. কফ, থুতু, প্রস্রাব ও পায়খানার মাধ্যমে করোনা বা কোভিড-১৯ ছড়ায় বেশি। তাই আমাদের বাসা বা অফিসের কমোড, প্যান ও বেসিন পরিষ্কার রাখা উচিত। এই ভাইরাস যেমন শরীরের অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়, তেমনি অন্ত্রনালিতেও যায়। আর অন্ত্রনালিতে গেলে রোগীর ডায়রিয়া হয়। তখন মলের সঙ্গে এ ভাইরাস টয়লেটে ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণেই এগুলো পরিষ্কার রাখা জরুরি। করোনার কাছে যেখানে ইউরোপ আমেরিকার চিকিৎসা ব্যবস্থা পরাজিত হয়েছে, সেখানে আমাদের হাসপাতাল বা চিকিৎসা ব্যবস্থা দিয়ে করোনাকে মোকাবিলা করা কঠিন। বরং এসব পূর্ব সাবধানতার মাধ্যমে নিজেকে রক্ষার পথ বেছে নেয়া উচিত।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews