1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ; বাবার ঠিকাদারি লাইসেন্স বাতিল বরুড়ায় পিক-আপ উল্টে পুকুরে, ৬ষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষার্থী নিহত! কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ছিন্ন বিছিন্ন  ৩ জনের দেহ! বরুড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে আউশ আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ কুমিল্লায় গুড়া মাছ কিনে আনায় ছুড়ে মারেন স্বামীর উপর; স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ স্বামীর! শুভ্রর সাত বছরের দুঃস্বপ্ন: ‘স্যার গ্রুপ’-এর হুমকি, হামলা ও হয়রানির শিকার এক ঠিকাদার সয়াবিন তেল লিটারে ১৪ টাকা বাড়ল কুমিল্লায় ক্যামব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক স্কুলের হিফজ বিভাগের ওরিয়েন্টেশন  ঈদ যাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩২২, আহত ৮২৬ কুমিল্লায় কেএফসি ভাংচুর; অভিযানে আটক ৩

বিদেশে করোনায় মারা গেল কুমিল্লার মঞ্জুর; শোক সইতে না পেরে বাবার মৃত্যু!

  • প্রকাশ কালঃ শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ৯৪৬


চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি:
বসতভিটা বিক্রি করে একমাত্র ছেলে মঞ্জুর ইসলামকে (৩২) মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে ছিলেন বাবা সিরাজুল ইসলাম (৬৫)। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস করোনা কেড়ে নিল ছেলের জীবন। শোক সহ্য করতে না পেরে বাবাও চলে গেলেন না ফেরার দেশে। এমনই ঘটনা ঘটেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের আবদুল্লাহপুর গ্রামে।

বুধবার (০৭ জুলাই) সকালে মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মঞ্জুর ইসলাম মারা যান। খবর শোনার পর একই দিন সন্ধ্যায় মারা যান সিরাজুল ইসলাম। এমন হৃদয় বিদারক ঘটনায় পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।  

জানা যায়, বসতভিটা বিক্রি ও প্রতিবেশির থেকে সুদের মাধমে টাকা ধার করে ছেলেকে বিদেশ পাঠায় সিরাজুল ইসলাম। সেই টাকা এখনো পরিশোধ হয়নি। একমাত্র উপার্জনকারী ছেলেকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে সন্ধ্যায় তিনি মারা যান।মঞ্জুর ইসলামের পরিবারে দাদি, মা, স্ত্রী ও একটি সন্তান রয়েছে। একদিনে বাবা-ছেলের মৃত্যুতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে পরিবার।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কালিকাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহবুব হোসেন মজুমদার বলেন, মঞ্জুর ছিল পরিবারের শেষ সম্বল। তার উপার্জনের টাকা দিয়ে চলছিল পাঁচজনের পরিবার। ছেলের মৃত্যুর শোক সহ্য করতে না পেরে একই দিনে বাবাও মারা যায়। তাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। বসতভিটাও বিক্রি করেছে ছেলের জন্য। বর্তমানে পরিবারটি খুবই অসহায়। আমার সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টা করব পরিবারটিকে সহযোগিতা করার। তবে প্রশাসন যদি এগিয়ে আসে পরিবারটি উপকৃত হবে। বৃহস্পতিবার (০৮ জুলাই) বাদ জোহর জানাজা শেষে সিরাজুল ইসলামকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews