1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : আশিকুজ্জামান : আশিকুজ্জামান
কুমিল্লা মেঘনায় নদীর তীরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ !
বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
লন্ডনে আন্তর্জাতিক কারাতে প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন কুমিল্লার মাহিন পুত্র সন্তানের বাবা হলেন এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রথমবার ওয়ানডেতে ডাক পেলেন কুমিল্লার ছেলে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন বাড়লো সোনার দাম, ভরি ছাড়ালো ১ লাখ ৯৭ হাজার  কুমিল্লায় ডাকাত দলের প্রধান দুলালসহ ১৪ সদস্য গ্রেফতার সম্ভাব্য মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী ফারহা এমদাদ ইম্পার দূর্গা পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন  বর্ণিল আয়োজনে কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত মঙ্গলবার কুমিল্লাসহ দেশের সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ কুমিল্লায়  বর্নিল আয়োজনে শুভ মহালয়া পালিত! কুমিল্লায় চোর সন্দেহে বিদেশী কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন; আটক ৩

কুমিল্লা মেঘনায় নদীর তীরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ !

  • প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০
  • ১৪৪৯

মোঃ জুয়েল রানাঃ
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় নদীর তীর ঘেঁসে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার সরেজমিনে গিয়ে অনুসন্ধানে জানা যায়, বালু উত্তোলনের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে রাতের আধারে নদীর তীর ঘেঁসে বালু উত্তোলন করে নিচ্ছে ইজারাদাররা। এতে করে নদীর তীরের গ্রাম গুলি নদীতে বিলিন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় নিরঘুম রাত কাটাচ্ছে নাদীর পাড়ের গ্রামবাসী। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, উপজেলার নলচর ও মইষারচর দুইটি বালু মহাল রয়েছে এর মধ্যে নলচর এলাকায় বালু উত্তোলনের ইজারা পান মেসার্স ভূইয়া এন্টারপ্রাইজ এবং মইষারচর এলাকায় বালু উত্তোলনের ইজারা পান নার্গিস এন্টারপ্রাইজ।

এদিকে বালু উত্তোলনের নিয়ম নীতি ও নদীর নির্দিষ্ট জায়গায় ইজারায় উল্লেখিত থাকলেও তারা বালু নির্দিষ্ট জায়গায় থেকে উত্তোলন না করে তারা তাদের উত্তোলন খরচ কমাতে এবং অতিরিক্ত বালু তুলতে রাতের আধারে নদীর তীরে চলে আসে বলে এলাকাবাসী জানায়। তবে সরেজমিনে গিয়ে অভিযুক্ত এলাকায় কোনো ড্রেজার পাওয়া যায়নি। এবিষয়ে ইজারাদার কাউয়ুম হোসেন বলেন আমরা নির্দিষ্ট এলাকা থেকে বালু উত্তোলন করে আসছি, এতে কারো ক্ষতি হচ্ছেনা। অপর ইজারাদার লতিফ চেয়ারম্যানকে তার ব্যহৃত মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মিলন সরকার বলেন, ইজারাদাররা রাতের আধারে সোনাকান্দা এলাকায় ও মইষারচর, রাম প্রসাদেরচর এসে বালু উত্তোলন করে। এতে করে নদীর তীরের গ্রাম গুলি ভাঙ্গনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তিনি ইজারাদারদের প্রতি অনুরোধ করে বলেন যেখানে ইজারা দেওয়া হয়েছে সেখান থেকেই যেনো বালু উত্তোলন করা হয়।

এ বিষয়ে মেঘনা থানার ওসি আব্দুল মজিদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা বালু উত্তোলনের জন্য সরকার থেকে ইজারা এনেছে তবে তারা নদীর তীরে চলে আসে এমন খবর পেয়ে আমরা ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের কাউকে এবং কোন ড্রেজার ও পাইনি। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন, যারা ইজারাদার তারা কোটি টাকা খরচ করে ইজারা আনে এবং তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট এড়িয়া থেকে বালু উত্তোলনের নির্দেশ দেয়া হয়, কিন্তু তারা ওই নির্দিষ্ট এলাকা ছেড়ে নদীর তীরে চলে আসে। এতে করে নদীর পাড়ের গ্রাম গুলি ভাঙ্গনের আশঙ্কা থাকে, যাতে করে বালু উত্তোলনের ফলে কোনো গ্রামের ক্ষতি না হয় এবং ইজারাদাররা যেনো তাদের নির্দিষ্ট এলাকা থেকে বালু উত্তোলন করে আমি প্রশাসনকে নিয়ে সেই চেষ্টা করে যাচ্ছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) প্রবীর কুমার রায় বলেন, আমি এখানে যোগদান করেছি ৫ মাস হয়, যোগদানের পর থেকেই মৌখিক অভিযোগ শুনে আসছি কিন্তু আমরা সরেজমিনে গিয়ে বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার পাইনা এবং কোনো ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার লিখিত অভিযোগ করেনি যদি কোনো ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার লিখিত অভিযোগ করে তাহলে আমি প্রশাসনিকভাবে ব্যবস্থা নিবো।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews