1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
স্ত্রীসহ সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব জব্দ কুমিল্লায় জমজম ট্রাভেলস্ বিডি’র প্রি-হজ্ব সেমিনার অনুষ্ঠিত ১২ রানে শেষের ৭ উইকেট হারিয়ে লজ্জাজনক হার বাংলাদেশের কুমিল্লায় সাংবাদিকসহ ২০ বাড়িতে মাদক কারবারিদের হামলা-গুলি ভিক্টোরিয়া কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন সভাপতি সুমন, সম্পাদক মারুফ কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেতা বিল্লাল গ্রেফতার শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা ভালোবাসায় অভিভূত শিক্ষক বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষ ভালো থাকলেই আমি ভালো থাকি -হাজী জসিম নানা নাটকিয়তার পর উপাধ্যক্ষ নিয়োগ হলো ভিক্টোরিয়া কলেজে টানা দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

কুমিল্লার প্রথম শহীদ মিনারটি কোথায় ? জেনে নিন ইতিহাস !

  • প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
  • ৫৬৭

অনলাইন ডেস্ক:
ভিক্টোরিয়া কলেজের বুকে কুমিল্লার প্রথম শহীদ মিনার । বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে প্রথম এ- কলেজে ১৯৫৪ সালে এই শহীদ মিনারটি নির্মিত হয়।একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী বর্বর সেনাবাহিনী একে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। বর্তমানে কলেজ গেইটের সামনেই ভাষার প্রতীক, স্বাধীনতার প্রতীক এই স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়েছে।

ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তণ অধ্যক্ষ বিশিষ্ট লেখক তিতাশ চৌধুরী তার লেখা ” কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ এ যুগের কিংবদন্তি” বইয়ে এসব তথ্য লিখেন।এক সময় এটি শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হিসেবে গণ্য হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার টাউন হালের মাঠে এক কোনায় নির্মিত হয়েছে।

অবশ্য কলেজের স্মৃতিফলক অনুযায়ী, কুমিল্লা জেলার প্রথম শহীদ মিনার হিসেবে ১৯৫৩ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে এই শহীদ মিনার স্থাপন করা হয়। নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত কুমিল্লাবাসী একমাত্র শহীদ মিনার হিসেবে এখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় কলেজ কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার স্বার্থে মিনারটিকে কলেজের বিজ্ঞান ভবনের সামনের পুকুরে (বর্তমানে ভরাটকৃত) ডুবিয়ে রেখে সংরক্ষণ করেন।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে শহীদ মিনারটি কলেজের মূল ফটকের সামনে পুনঃস্থাপন করা হয়। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার হিসেবে এই শহীদ মিনারে কুমিল্লাবাসী ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আসছিলো।

এব্যাপরে কথা হয় ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তণ অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুর রশীদ এর সাথে। তিনি জানান, আমার দায়িত্ব থাকাকালীন সময়ে (২০১৬ সালে) আমি উচ্চ মাধ্যমিকে বৃহত্তর কুমিল্লার প্রথম শহীদ মিনারটি সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। পরবর্তীতে কলেজের একটি অনুষ্ঠানে কুমিল্লা -০৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার এর সাথে এই বিষয়ে কথা বলি। তখন এই ঐতিহাসিক শহীদ মিনারটি সংস্কারের ব্যাপারে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করলে আমি প্রফেসর বিজয় কৃষ্ণ রায় কে আহবায়ক করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করি।

বর্তমান শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক প্রফেসর বিজয় কৃষ্ণ রায় জানান, ২০১৬ সালে প্রফেসর আব্দুর রশীদ স্যার আমাকে এই শহীদ মিনারটি সংস্কারের দায়িত্ব দেন। তখন আমি চিন্তা করি কিভাবে এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি আরো আকর্ষণীয় করে তোলা যায় এবং আমি সে অনুযায়ী কাজ শুরু করি।তখন আমি অনেক বই ঘেটে এই শহীদ মিনারটির সঠিক তথ্য সংগ্রহ করি। এবং আগামী প্রজন্মের কাছে এই ম্যাসেজটি পৌঁছে দিতে একটি স্মৃতি ফলকে সংক্ষিপ্ত আকারে এর সৃষ্টির ইতিহাস লেখার ব্যবস্থ্ করি। এই মহৎ কাজটি করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।

বর্তমান অধ্যক্ষ প্রফেসর রতন কুমার সাহা বলেন, শহীদ মিনার মানেই ভাষার কথা বলে। ভিক্টোরিয়া কলেজ শহীদ মিনার বৃহত্তর কুমিল্লার প্রথম শহীদ মিনার। ঢাকার জাতীয় শহীদ মিনারের পরই এটি নির্মাণ করা হয়। যা ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৮৮ পূর্ব পর্যন্ত কুমিল্লার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ছিল। এটি আমাদের জন্য অনেক গৌরবের ব্যাপার৷ তাই ইতিহাস বিজড়িত এই স্থাপনাটি সংরক্ষণ করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

তিনি আরও বলেন, ভাষার দাবি উত্থাপনকারি শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ও ভাষার আন্তর্জাতিক স্মীকৃতি আদায়কারি রফিকুল ইসলাম কুমিল্লার ই দুই কৃতি সন্তান এবং ওনারা দুজন ই ভিক্টোরিয়া কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। ভাষা প্রতিষ্ঠায় ভিক্টোরিয়ার এই অবদানে আমরা গর্ববোধ করি । সূত্রঃ ক্যাম্পাস বার্তা

জার্মানির সাংবাদিকদের বহনকারী গাড়ির চালক কক্সবাজার টেকপাড়া গ্রামের নবী আলম (৩০) জানান, তারা বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে কুতুপালং ৪ এক্সটেনশন ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের নিকট থেকে বিভিন্ন সাক্ষাৎকার ও ছবি ধারণ করেন। তাদের রুটিন ওয়ার্ক শেষে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে লম্বাশিয়া ১নং ক্যাম্পে বুশেরা বেগম (৯), কাচুনামা আকতার (৮) ও তাদের মাতা হাসিনা আকতারের (৩৫) সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন জার্মান সাংবাদিকরা।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews