শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন

আবদুল্লাহ আল মারুফ :
এবার প্রেমের টানে মালদ্বীপের তরুণী কুমিল্লার বরুড়া এসেছে। তবে এবারের গল্প ভিন্ন। এবার স্ত্রীর অধিকার নিয়েই দেশে প্রবেশ করেছে এই তরুণী।

জানা গেছে, উপজেলা পয়ালগাছা ইউনিয়নের গন্ডামারা গ্রামের আ. রশিদের বড় ছেলে মোহাম্মদ রাসেলের সাথে মালদ্বীপের তরুণী হাব্বা আহমেদ এসেছেন। বুধবার (২৭ জুলাই) রাসেলের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৪ সালে রাসেল মালদ্বীপ যায়। কাজের সুবাদে মালদ্বীপের মালে সিটিতে ২০১৯ সালে করোনাকালীন সময়ের শুরুতে তাদের পরিচয়। পরিচয় থেকে মনের মিল। তারপর প্রেম থেকে বিয়ে। ২০২১ সালে অক্টোবর মাসে মালদ্বীপে রাসেল এই তরুণীকে বিয়ে করেন। এই মাসের ২৪ তারিখে মালদ্বীপের তরুণী হাব্বা আহমেদসহ বরুড়ায় আসেন রাসেল। রাসেলের পরিবারের সাথেই আছেন হাব্বা আহমেদ।

রাসেল জানান, হাব্বা আহমেদ মালদ্বীপের মালে সিটি’র আহমেদ দিদি’র মেয়ে। মালদ্বীপের মালে সিটিতে হাব্বা আহমেদের পরিবারের ও মোহাম্মদ রাসেলের আত্মীয় স্বজনদের উপস্থিতিতে মুসলিম রীতিনীতে বিয়ে করেন।
স্থানীয় মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমি শোনেছি। সে মালদ্বীপের একটি মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করেছে। এখন দেশে নিয়ে আসছে। আমি এখনও যাইনি তবে আজ বিকেলে যাব।

উল্লেখ্য গত কয়েক সাপ্তাহ আগে একই উপজেলার শিলমুড়ি ইউনিয়নের দীঘলগাঁও গ্ৰামের সাইফুল ইসলামের প্রেমের টানে কুমিল্লায় এসেছেন। ১২ জুলাই সন্ধ্যায় ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী উভয়ের সম্মতিতে বিয়ে হয় তাদের।গত সোমবার (১১ জুন) মালয়েশিয়ার পেনাং শহর থেকে ওই তরুণী সাইফুলের গ্ৰামের বাড়ি দীঘলগাঁও ছুটে আসেন।

আরও পড়ুন

%d bloggers like this: